নবী করীম সাল্লাহু সালাম সবচেয়ে বেশি যে ফেতনা নিয়ে শঙ্কিত ছিলেন তা হচ্ছে দজ্জালের ফিতনা আর তাই প্রত্যেক
নামাযের শেষে দাজ্জালের ফিতনা থেকে বাঁচার জন্য সাহায্যের দোয়া শিখিয়েছেন কোরআনের কিছু নিদর্শন
এর উদ্দেশ্যে এসেছে এ কিছু অনুলেখক রয়েছে যেমন চন্দ্র দ্বিখন্ডিত হওয়ার বিষয়টি আল্লাহ এভাবে বলেছেন মহা প্রলয় কাটিয়ে গেছে চন্দ্র বিদ্দিন গেছে
( সূরা ক্বামার 1)
কয়েকভাবে এর উত্তর দেয়া হয়েছে***
কোরআনে পরোক্ষভাবে এর উত্তর এসেছে আল্লাহ পাক বলেন যেদিন আপনার পালনকর্তা কোন নিদর্শন আসবে সেদিন এমন কোন ব্যক্তির বিশ্বাস স্থাপন তার জন্য ফরজ হবে না
যে পূর্বে থেকে বিশ্বাস স্থাপন করেনি কিংবা শীঘ্রই বিশ্বাস অনুযায়ী কোন সৎকর্ম করে নিয়ে-( সূরা আনআম 158)
নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম বলেন -তিনটি নিদর্শন প্রকাশ হয়ে গেলে ব্যক্তির ঈমান কোন উপকারে আসবে না
যতক্ষণ না সে পূর্বে থেকে ঈমান এনে সৎকর্ম জমা থাকে এক অদ্ভুত প্রাণী পশ্চিম দিগন্তে প্রভাতের সূর্যোদয়।
ইসাবিন মরিয়ম আলাই সালাম অবতরণের কথা কোরআনে পরোক্ষভাবে এসেছে আল্লাহ পাক বলেন আর তা আহলে কিতাবদের মধ্যে যত শ্রেণীর রয়েছে তারা সবাই ঈমান আনবে তার ওপর তার মৃত্যুর পূর্বে (সূরা নিসা 159)
অন্যখানে আল্লাহ বলেন যখনই মরিয়ম তনয় দৃষ্টান্ত বর্ণনা করা হল তখন আপনার সম্প্রদায়ের হট্টগোল শুরু করে দিল
এবং বলল আমাদের উপরস্থ না আসে তারা আপনাদের সামনে যে উদাহরণ স্থাপন করে তা কেবল বিতর্কে জন্যই করে বস্তুতঃ তারা হল এক বিতর্ককারী সম্প্রদায় বটে
আমি তার প্রতি অনুগ্রহ করছে এবং তাকে করছি বনি ইসরাইলের জন্য আদর্শ আমি ইচ্ছা করলে তোমাদের থেকে ফেরেশতা সৃষ্টি করতাম যারা পৃথিবীতে বসবাস করত
সুতরাং তা হল কেয়ামতের নিদর্শন কাজেই তোমরা কেয়ামতের কেয়ামতের সন্দেহ করো না( সূরা যুখরুফ 57-61)
আরে কথা স্বতঃসিদ্ধ যে দারজাল হত্যার জন্য ইশা আমার সালাম আসমানে অবতরণ করবে
সুতরাং পরস্পর বিপরীতমুখী একটা উল্লেখ এর মাধ্যমে অপরজন শেষ হয়ে জাবে
No comments:
Post a Comment